৭১এর ৯ই ডিসেম্বর বিকেল ৩ টার সময় ফটিকছড়ি থানার মুক্তিযুদ্ধকালীনএমপিজনাব মির্জা আবু মনসুর ও বিএলএফ কমান্ডার জনাব আনোয়ারুল আজিমেরনেতৃত্বেহাটহাজারী ও ফটিকছড়ি মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতিতে আহমদিয়াসুন্নিয়াসিনিয়র মাদ্রাসা মাঠে ফটিকছড়ির হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষেজাতীয় পতাকাউত্তোলনের প্রাক্কালে নাজিরহাট পুরানো বাসস্ট্যান্ডেমুক্তিযোদ্ধাদের একটিচেকপোস্ট বসানো হয়েছিল। রাজাকারদের গোপন সংবাদেরভিত্তিতে একদল পাকহানাদার ঘাতক বাহিনী জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে ৩টি জিপগাড়ি করে এসেমেশিনগান দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা চেকপোষ্টের উপর অতর্কিত হামলাচালায়।জীবন-মরণ যুদ্ধ করতে করতে শহীদ হয়েছিলেন ১১ জন মুক্তিযোদ্ধা ওঅগনিত নিরীহবাসযাত্রী নারী-পুরুষ। এ খবর শোনার সাথে সাথে মুক্তিযোদ্ধারাউক্তবাসস্ট্যান্ডে এসে পড়ে। কিন্তু তার আগেই পাক বাহিনী পিছু হটে। এইযুদ্ধেশহীদদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন শহীদ সিপাহী মানিক মিয়া -চট্টগ্রাম, শহীদফোরক আহমদ - চট্টগ্রাম, শহীদ সিপাহী অলি আহমদ - খুলনা, শহীদসিপাহী নুরুলহুদা - খুলনা, শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ ইসলাম - সন্দ্বীপ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস